সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে আসা সব ধরনের স্মার্টফোনে ভাচুয়াল র্যাম প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করেছে প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলো। এমনকি তাদের পুরনো ফোনেও ওটিএ আপডেটের মাধ্যমে এই প্রযুক্তি যুক্ত করছে। ফলে নতুন কিছু সুবিধা পেতে যাচ্ছে ব্যবহারকারীরা। তাহলে চলুন জেনে নিই ভার্চুয়াল র্যামের যেসব সুবিধা রয়েছে-
সাধারণত কোনো অ্যাপের ব্যাকগ্রাউন্ডে সাপোর্টের জন্য ডাটা যেখানে সাময়িক ভাবে সেভ করে রাখা হয়, তাকে র্যাম বলে। এটি হার্ডওয়্যারের যন্ত্রাংশ হলেও ভার্চুয়াল র্যাম এর মাধ্যমে ফোন স্টোরেজের একটি অংশকে ব্যবহার করে এর ক্ষমতা বাড়িয়ে নেওয়া সম্ভব।
ধরুন, আপনার ৮ জিবি র্যাম + ১২৮ জিবি স্টোরেজের ফোনে ৫জিবি ভার্চুয়াল র্যাম ব্যবহার করলে ফোনে ১৩ জিবি র্যাম + ১২৩ জিবি স্টোরেজ হয়ে যাবে।
ভার্চুয়াল র্যামে যেসব সুবিধা আছে
ভার্চুয়াল র্যাম এনাবেল করলে ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ ডাটা স্টোর হতে শুরু করে। ফলে ফিজিক্যাল র্যামে জায়গা ফাঁকা হয়ে যাবে। ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক বেশি অ্যাপ একসঙ্গে চালানো সম্ভব। তবে প্রথমবার ভার্চুয়াল র্যাম এনাবেল করার পরে ফোন রিস্টার্ট করতে হবে।
এছাড়াও ভার্চুয়াল র্যাম ফিচার এনাবেল করার জন্য কোনো অতিরিক্ত খরচ করতে হবে না। ফোনের সঙ্গে বিনামূল্যে এই ফিচার ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যাবে। তবে ভার্চুয়াল র্যাম এনাবেল করার জন্য ইন্টারনাল স্টোরেজে চাই পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা।
যদিও পারফর্মেন্সের বিচারে ভার্চুয়াল র্যামের তুলনায় ফিজিক্যাল র্যাম অনেকটা এগিয়ে থাকবে। কারণ ফিজিক্যাল র্যাম এর স্পিড ভার্চুয়াল র্যাম এর থেকে অনেকটা বেশি। এছাড়াও ভার্চুয়াল র্যাম এনাবেল করলে ইন্টারনাল স্টোরেজে জায়গা কমে যায়।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
test 2 ...
test ...
hi thi is test ...