তিনি বলেন, ট্যাংকে আর গ্যাস নেই। সেখানে মাইনাস ৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় অ্যামোনিয়া ছিল। বিস্ফোরণে সেখান থেকে ছড়ানো গ্যাস আশাপাশে ঘন কুয়াশার মতো ভেসে ছিল।
তিনি আরও বলেন, গ্রাউন্ড মনিটর এবং টুইন ওয়ান গ্রাউন্ড ফেইজের মাধ্যমে পানি ছিটানো হচ্ছে। এতে সেই কুশায়ার ঘনত্ব কমতে কমতে রাত ৪টার দিকে ৬০ শতাংশে আসে। সকাল ৮টা নাগাদ ১০ শতাংশে নেমেছে। সকাল ১০টা নাগাদ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
স্থানীয়রা জানান, দুর্ঘটনার পর অ্যামোনিয়া গ্যাস কর্ণফুলী নদীর অপর তীরের পতেঙ্গা, ইপিজেড, বন্দরসহ আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.