ডলার খরচ কতটুকু যৌক্তিক এ নিয়ে চলছে তুমুল আলোচনা।
যে দেশ নিয়ে এত কথা, সে দেশের নাম দক্ষিণ কোরিয়া।
তবে বর্তমান সময়ে দেশটির বিত্তশালীদের মধ্যে নতুন এক বিষয় শুরু হয়েছে। গত কয়েক দশকের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর ভর করে দেশটিতে এ উচ্চবিত্ত শ্রেণীর উদ্ভব।
তাদের কাছে পোষা প্রাণীর ক্লোনিং এর চাহিদা অনেক বেশি। প্রিয় কুকুরের জন্য এখানকার বিত্তশালীরা এক লাখ ডলার গুণতেও পিছপা হচ্ছেন না।
এদের একজন লোরা জেকস। প্রিয় কুকুর ডিলানের মৃত্যুর পর পাগল প্রায় হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। তাকে সান্ত্বনা দেবার উপায় খুঁজতে গিয়ে তার স্বামী রিচার্ড খুঁজে পেয়েছিলেন সউলের সুয়াম বায়োটেক ল্যাবরেটরি। সেই ল্যাবেই পুনরায় জীবন পেলো সেই প্রিয় কুকুর।
এদিকে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে অসহায় ও দুস্থ মানুষ যখন খাবারের অভাবে ধুকেঁ ধুকেঁ মারা যাচ্ছে, তখন কেবল পোষা প্রাণীর সান্নিধ্যের জন্য এক লাখ মার্কিন ডলার খরচ কতটা যৌক্তিক সে নিয়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.