রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমারের খবরে শুক্রবার একথা বলা হয়েছে। খবর বাসসের।
এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার কাচিন রাজ্যের পাকান্ত শহরতলিতে একটি রত্নখনির মালিকানাধীন সম্পত্তির ওপর একটি বৃহৎ ব্যারেল আকৃতির বস্তু এসে পড়ে। এটির দৈর্ঘ্য ৪ দশমিক ৫ মিটার (১৫ ফুট) এবং ব্যাস এক মিটারের বেশি।
খবরে আরো বলা হয়, চীনা ভাষা লেখা অপর একটি ছোট ধাতব বস্তু একই সময় পার্শ্ববর্তী একটি গ্রামের এক বাড়ির ছাদে পড়ে। এতে ছাদটি ফুটো হয়ে যায়। তবে এতে কেউ আহত হয়নি।
গ্লোবাল নিউ লাইট জানায়, ধাতব বস্তুটি উপগ্রহ, বিমান বা ক্ষেপণাস্ত্রের অংশ বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে আসলেই এটা কোথা থেকে পড়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ধাতব বস্তুটি পড়ার আগে একটা বিকট শব্দ হয় এবং এরপর খনি এলাকার ৫০ মিটারের মধ্যে এটি পড়ার শব্দ শোনা যায়।
চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে যে দিন খবর প্রকাশিত হয় যে, বেইজিং সম্প্রতি কক্ষপথে একটি ক্ষেপণাস্ত্র পাঠিয়েছে ঠিক একই দিন ওই ধাতব বস্তুটি মিয়ানমারে এসে পড়ে।
খবরে বলা হয়, ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের সঙ্গে মিয়ানমারের কাচিনে এসে পড়া ধাতব বস্তুর কোনো সাদৃশ্য আছে কিনা তা নিশ্চিত নয়।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.