বিবাদী শামসুল ইসলাম ওরফে নান্নু মিয়া জানান, এসব জমি তারা রেকর্ড করেননি। পাশের জমি হওয়ায় সার্ভের সময় সংশ্লিষ্টরা তাদের নামে রেকর্ড করে থাকতে পারেন। শাহজাদপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার আরিফুজ্জামান জানান, এ রেকর্ড ভুয়া এবং অবৈধ। খাস খতিয়ানভুক্ত জমি কখনও ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ড করার সুযোগ নেই। কেউ রেকর্ড করলেও কার্যকর হবে না। মিল্কভিটার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) জাকির হোসেন মোবাইল ফোনে জানান, অসাধু ব্যক্তিরা জাল কাগজপত্র তৈরি করে মিল্কভিটার প্রায় এক হাজার ৫০০ বিঘা গোচারণ জমি দখল করেছে। সমিতির সদস্যরা জমি গোচারণ ভূমি হিসেবে ব্যবহার করতে পারছেন না। অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে গোচারণ ভূমি উদ্ধার ও তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে পত্র দেয়া হয়েছে। মিল্কভিটার চেয়ারম্যান নাদির হোসেন জানান, তৎকালীন মিল্কভিটায় দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে বেশ কিছু প্রভাবশালী ভূমিদস্যু ভুয়া কাগজপত্র তৈরির মাধ্যমে রেকর্ড করে গোচারণ ভূমি অবৈধভাবে দখলে নিয়েছে। গোচরণ ভূমি উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের সঙ্গে আলাপ করে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.