চট্টগ্রামের আনোয়ারার রাঙাদিয়ায় ডাই অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) সার কারখানার একটি ট্যাংক ছিদ্র হয়ে গ্যাস ছড়িয়ে ৫০ জন অসুস্থ হয়েছেন। সোমবার রাত নয়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। লোকজন আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে। অসুস্থদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বন্দর অঞ্চলের সহকারী কমিশনার জাহিদুল ইসলাম বলেন, চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের পাশে ড্যাপ নামের একটি সার কারখানায় গ্যাস কনটেইনার (আধার) রাত নয়টার দিকে ছিদ্র হয়ে গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। এই কনটেইনারে ৫০০ টন অ্যামোনিয়াম ফসফেট রয়েছে। এ ঘটনায় অসুস্থ হয়ে পড়া আটজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) পঙ্কজ বড়ুয়া বলেন, রাত তিনটা পর্যন্ত গ্যাসের বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত ৫০ জনকে ভর্তি করা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত ও পরিবেশ রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সুমন গাঙ্গুলি বলেন, অ্যামোনিয়া গ্যাস মানুষের জন্য তেমন ক্ষতিকর নয়। এর প্রভাবে মাথায় ঝিমুনি, বমি ভাব ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এ অবস্থায় নিরোধক ‘মাস্ক’ ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
বন্দর অঞ্চলের সহকারী কমিশনার জাহিদুল ইসলাম বলেন, চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের পাশে ড্যাপ নামের একটি সার কারখানায় গ্যাস কনটেইনার (আধার) রাত নয়টার দিকে ছিদ্র হয়ে গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। এই কনটেইনারে ৫০০ টন অ্যামোনিয়াম ফসফেট রয়েছে। এ ঘটনায় অসুস্থ হয়ে পড়া আটজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) পঙ্কজ বড়ুয়া বলেন, রাত তিনটা পর্যন্ত গ্যাসের বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত ৫০ জনকে ভর্তি করা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত ও পরিবেশ রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সুমন গাঙ্গুলি বলেন, অ্যামোনিয়া গ্যাস মানুষের জন্য তেমন ক্ষতিকর নয়। এর প্রভাবে মাথায় ঝিমুনি, বমি ভাব ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এ অবস্থায় নিরোধক ‘মাস্ক’ ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।