কিন্তু ৪ আগস্ট বিভাগীয় কমিশনারের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত স্থান নির্বাচন কমিটির অপর এক সভায় উক্তস্থানে বিভাগীয় সার্কিট হাউজ নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়। এ জন্য নির্মাণাধীন জেলা কারাগারের কাছে অথবা সোনাডাঙ্গা বাস টার্মিনাল থেকে পশ্চিম পাশ্র্বের কেডিএ ময়ুরী আবাসিক এলাকার বিপরীতে অথবা বাইপাস সড়কের তৃতীয় যেকোনো স্থানে নতুন জায়গা নির্বাচনের নতুন প্রস্তাব করা হয়। এ ব্যাপারেও সিভিল সার্জনের পক্ষ থেকে ২১ সেপ্টেম্বর পত্র দিয়ে জেলা প্রশাসককে নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী জমি অধিগ্রহণসহ অন্যান্য কার্যক্রম সম্পন্ন করার অনুরোধ জানানো হয়। এ প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসান জানান, তিনি ছাড়াও সিভিল সার্জন এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী সমপ্রতি বাইপাস সড়কের দক্ষিণ পাশের একটি জায়গা দেখেছেন। যার দক্ষিণে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং উত্তরে কেডিএ’র প্রস্তাবিত ময়ূরী আবাসিক এলাকা। তবে বেসরকারি পর্যায়ে পরিচালিত খুলনা শিশু হাসপাতালকে সরকারি করা যায় কি না, সে ব্যাপারেও একটি প্রস্তাবনা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে সিভিল সার্জন ডা. এএসএম আব্দুর রাজ্জাক জানান, শিশু হাসপাতাল সরকারি করা হলেও প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত শিশু হাসপাতাল নির্মাণের কোনো সম্পর্ক নেই। স্বাস্থ্য-প্রকৌশল অধিদপ্তরের খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলী ফারুক আহমেদ জানান, প্রথমদিকে তাদের এ বিষয়ে উদ্যোগ নেয়ার কথা বলা হলেও তারা পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মধ্যে এ প্রকল্পটি অন্তর্ভুক্ত করেন। পরে গণপূর্ত অধিদপ্তর প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আগ্রহ দেখালে এটি নিয়ে এইচইডির তৎপরতা থেমে গেছে।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.