সব খেলাতেই এখন বাংলাদেশের তাদের সরব উপস্থিতি। নারী ক্রিকেটার তৈরির কাজ চলছে কেরানীগঞ্জ উপজেলা কমপ্লেক্স মাঠে। উদ্যোক্তা আর কোচদের চেষ্টায় পরিবারের বাধা পেরিয়ে জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলার স্বপ্ন দেখছে সেখানকার ক্রিকেটাররা।
প্রায় চার বিঘা জমি নিয়ে কেরানীগঞ্জ ক্রিকেট একাডেমি। ২০০১ সাল থেকে এখানে মূলত ছেলেরাই সুযোগ পেতো। তবে ক্রিকেটের সর্বোপরি উন্নতিকে চাবিকাঠি মেনে ২০১৫’র সেপ্টেম্বরে শুরু হয় মেয়েদের ক্রিকেট প্রশিক্ষণ। ১০/১২ জন ক্রিকেটার আর ৩ জন ট্রেইনার দিয়ে শুরু হলেও দেড় বছরে মেয়ে প্রশিক্ষাণার্থীদের সংখ্যা ৫০-এর বেশি। সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারতো।
অন্য খেলা ছেড়ে কেন ক্রিকেটে? উত্তরে জানা গেলো শুধু সালমা, জাহানারা কিংবা লতা নয়, মাশরাফি-সাকিব-মুশফিকরাও আইডল তাদের। নিয়ম করে হয় অনুশীলন। জাতীয় পর্যায়ের জন্য প্রস্তুত করতে যাচাই-বাছাই হয় কয়েক ধাপে।
এরইমধ্যে প্রথম বিভাগের ক্রিকেট খেলছে এই একাডেমির ক্রিকেটাররা। বয়সভিত্তিক, স্কুল কিংবা স্থানীয় টুর্নামেন্ট, ঢাকা লিগ, সবটার জন্যই কাজ চলছে। ক্রিকেট বোর্ড পাশে থাকলেও অভাব অর্থের।
আগামীতে নারী ক্রিকেটকে সমৃদ্ধ করতে একাডেমিকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছে মেয়েরা।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.