ইতিবাচক ধারায় বছর শেষ করল দেশের উভয় শেয়ারবাজার।
আজ বৃহস্পতিবার ছিল শেয়ারবাজারের চলতি বছরের শেষ দিন। এ দিন দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনদেনে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। তবে সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার ডিএসইতে প্রধান মূল্য সূচক আট পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে পাঁচ হাজার ৩৬ পয়েন্টে। ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক দুই পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ১৯১ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দুই পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৮১০ পয়েন্টে।
ডিএসইতে এক হাজার ৭০ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের তুলনায় ১৩২ কোটি ৩০ লাখ টাকা বেশি। গত বুধবার ৯৩৮ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
এ দিন ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয় মোট ৩২৬টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৭টির, কমেছে ১৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির শেয়ার দর।
অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএসসিএক্স এক পয়েন্ট বেড়ে নয় হাজার ৩৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ ছাড়া সিএসই৫০ সূচক দশমিক ৫২ পয়েন্ট কমে এক হাজার ১২৪ পয়েন্টে, সিএসই৩০ সূচক তিন পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৫৮৩ পয়েন্টে, সিএএসপিআই সূচক চার পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৪৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে এবং সিএসআই শরিয়াহ সূচক দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৭২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেন হয়েছে ৭৪ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট। এ দিন সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৬০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের। এর মধ্যে বেড়েছে ১১৭টির, কমেছে ১২০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড দর।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.